Blog

Our Blog


bd-2.jpg

আরাম-আয়েশ কিংবা ভ্রমণের জন্য কেউ অ্যাম্বুলেন্স খোঁজেন না। জরুরি প্রয়োজনে যেকোনো সময় অ্যাম্বুলেন্স দরকার হতে পারে। অনেকেই হয়তো হাতের কাছে অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের ফোন নম্বর রাখেন না। তারা যাতে দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স সেবা পেতে পারেন, সে জন্য গুরুত্বপূর্ণ নম্বর দুইটি ফোনে সেভ রাখুন। +8801937 11 11 55 অথবা +8801926 11 11 55 অথবা www.bdambulance.com


ambulance2-1200x900.png

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সরকারি অ্যাম্বুলেন্স সেবা পাওয়া রোগী এবং তার আত্মীয়ের কাছে অনেকটা আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়ার মতোই। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা বেশির ভাগ রোগীর আত্মীয়স্বজনকে পড়তে হচ্ছে হাসপাতালের সামনে থাকা বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অ্যাম্বুলেন্সের দালালদের খপ্পরে। জরুরি প্রয়োজনে রোগীকে আনা-নেওয়া করতে চড়া ভাড়া দিতে হচ্ছে তাদের।
এ হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স আছে চারটি। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের চিকিৎসার প্রয়োজনে ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন হাসপাতালে আনা-নেওয়া বাবদ সরকারি অ্যাম্বুলেন্সে সর্বনিম্ন ভাড়া ৩০০ টাকা। জরুরি বিভাগের সামনে সাইনবোর্ডে বড় করে সরকারি অ্যাম্বুলেন্স সেবার কথা লেখা আছে। গতকাল শনিবার দেখা গেল, হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবনের যানবাহন শাখার সামনে দুটি ঝকঝকে নতুন এবং একটি পুরোনো অ্যাম্বুলেন্স রাখা। কিন্তু এর সেবা পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে রোগীর সঙ্গে আসা আত্মীয়দের। বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া নিতে আসা লোকদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। নিরুপায় এসব লোককে চড়া ভাড়ায় বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে দালালেরা।
গতকাল শনিবার বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত একটি সরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করার চেষ্টা করছিলেন দীন ইসলাম। তিনি তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে যাবেন ধানমন্ডির একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। চিকিৎসক ওই নির্দিষ্ট ডায়াগনস্টিকে রোগীর দাঁতের (ওপিজি) পরীক্ষা করাতে বলেছেন। সরকারি অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে অবশেষে সন্ধ্যা ছয়টার দিকে দীন ইসলাম বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সে করে স্ত্রীকে নিয়ে রওনা দিলেন।
দীন ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বেলা দুইটা থেকে অ্যাম্বুলেন্স খুঁজতাছি। বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ধানমন্ডি যেতে ভাড়া চায় ২ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা। সেখানে অপেক্ষা করতে হবে শুনে আবার ভাড়া বাড়িয়ে দেয়। বিকেলে একজনের কাছে সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের কথা জানতে পারি। তারপর সন্ধ্যা পর্যন্ত চেষ্টা করেও পেলাম না। কিন্তু টাকা বেশি লাগলেও রোগী তো বাঁচাতে হবে। তাই কী আর করা।’
দীন ইসলামের বাড়ি নেত্রকোনার ঠাকুরাকোনা গ্রামে। ধানের ব্যবসা করেন। গত ৩১ ডিসেম্বর তাঁর স্ত্রী আশা মণি (২১) এবং আশা মণির ভাই অটোরিকশা করে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাচ্ছিলেন। মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষে আশা মণি গুরুতর আহত হন। বেশ কয়েকটি দাঁত ভেঙে গেছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে পেটে প্রায় ৭০টি সেলাই দিতে হয়েছে। গলা ও ঘাড়ের বিভিন্ন জায়গায় গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে।
বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত প্রতিবেদক দীন ইসলামের সঙ্গেই ছিলেন। দীন ইসলাম সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের কথা যেখানেই জানতে চাচ্ছেন, সেখানেই হাসপাতালের বিভিন্ন কর্মচারী আগ বাড়িয়ে বলতে থাকেন, ‘সরকারি অ্যাম্বুলেন্স পাইবেন না। প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স ব্যবস্থা কইরা দেই।’ এসব বলে তাঁরা নিজ উদ্যোগেই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অ্যাম্বুলেন্সের চালককে ডেকে আনছিলেন।
বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিয়ে দীন ইসলাম অবশেষে যানবাহন শাখায় অ্যাম্বুলেন্সের খোঁজ নিতে যান। সেখানে এক অ্যাম্বুলেন্সের চালক মো. জলিল জানালেন, চারটি অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে দুটিই নষ্ট। একটিতে এক রোগীকে নিতে হবে। অপর একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গেছে।’
দীন ইসলাম অনেক অনুরোধ করার পর জলিল অপর অ্যাম্বুলেন্সচালক মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলে জানালেন, সেই অ্যাম্বুলেন্সটি শ্যামলীতে আছে। সেটি ফিরে এলে চালক মোহাম্মদ আলী দীন ইসলামের স্ত্রীকে নিয়ে যাবেন। কিছুক্ষণ পর জলিল একটি অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে চলে গেলেন। এরপর মোহাম্মদ আলী মুঠোফোনে দীন ইসলামকে জানিয়ে দিলেন, তিনি ঢাকা মেডিকেলে কখন পৌঁছাবেন ঠিক নেই। অগত্যা দীন ইসলামকে সেই বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের দালালদের খপ্পরেই পড়তে হলো।
পরে হাসপাতালের সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের সুপারভাইজার নাসির উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ঢাকা শহরের মধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের আনা-নেওয়ার জন্য সরকারি অ্যাম্বুলেন্সে সর্বনিম্ন ভাড়া ৩০০ টাকা।
নাসির উদ্দিনও স্বীকার করলেন, হাসপাতালের সামনে অপেক্ষমাণ বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের চালকদের সঙ্গে হাসপাতালের ওয়ার্ডবয়দের একধরনের যোগাযোগ থাকে। তারা রোগীদের প্রায় সময়ই সরকারি অ্যাম্বুলেন্স নিতে নিরুৎসাহিত করে। হাসপাতালে সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা বাড়ানোর পক্ষেও মত দেন তিনি।
বদলে গেল দৃশ্যপট: প্রথম আলোর পক্ষ থেকে সুপারভাইজার নাসির উদ্দিনের সঙ্গে কথা বলার পর পুরো চিত্রই পাল্টে যায়। দীন ইসলাম প্রতিবেদককে টেলিফোনে জানান, তিনি বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে রওনা দিয়েছিলেন। পথিমধ্যে সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের চালক মোহাম্মদ আলী তাঁকে ফোন করেন। মাঝ রাস্তায় ওই বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স থেকে তাঁদের নামিয়ে ধানমন্ডিতে ডায়াগনস্টিকে নিয়ে যান। আবার ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসেন।

তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো অনলাইন পত্রিকা।


Phlebotomy-with-blood-collection-tube-and-needle.jpg

প্রথমে জেনে নেওয়া দরকার কাদের রক্ত নিতে পারবেনঃ

শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ নিরোগ ব্যক্তির রক্ত নিতে পারবেন। রক্ত দাতার বয়স ১৮ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে। শারীরিক ওজন ৪৫ কেজি বা এর বেশি হতে হবে। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক আছে কিনা দেখে নিতে হবে। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ, পালস এবং শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক এবং চর্মরোগ থেকে মুক্ত আছে কিনা তাও দেখে নিতে হবে।

কাদের রক্ত নিতে পারবেন নাঃ

  • ক্যান্সারের রোগী।
  • হিমেফেলিয়াতে যারা ভুগছেন।
  • যারা মাদক গ্রহণ করেছেন।
  • হেপাটাইটিস বি’ এবং সি’ যাদের আছে।
  • সিজোফ্রেনিয়া (মানসিক ভারসাম্যহীন)।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিক চলাকালীন সময়ে, গর্ভবতী অবস্থায় ও সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার ১ বছর পর পর্যন্ত রক্তদান করা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
  • যাদের অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট আছে, অর্থাৎ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ যেমনঃ এ্যাজমা, হাঁপানি যাদের আছে।
  • যাদের এইচআইভি পজিটিভ তথা এইডস আছে।
  • এছাড়া যকৃতের রোগী, যক্ষার রোগী, লেপ্রসি, মৃগী রোগী, পলিসাইথেমিয়া ভেরা প্রভৃতি রোগ থাকলে।
  • যাদের ওজন গত ২ মাসে ৪ কেজি কমে গেছে।
  • মাস ছয়েকের ভেতর বড় ধরণের দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন বা অপারেশন হয়েছে – এমন মানুষের রক্ত নেওয়া যাবেনা।

রক্ত সংগ্রহের আগে  রক্তদাতার যে সমস্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনঃ

এনিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতা, জন্ডিস, পালস রেট, রক্তচাপ, শরীরের তাপমাত্রা, ওজন, হিমোগ্লোবিন টেস্ট, ব্লাড সুগার বা চিনির মাত্রা পরিমাপ করা, ইসিজি। পরীক্ষাগুলো খুব সাধারণ। তাই রক্ত সংগ্রহের আগে পরীক্ষাগুলো করা আছে কিনা দেখে নিতে হবে। বিপদের সময় যাতে বিলম্ব না হয়।

রক্ত নেয়ার আগে সতর্কতাঃ

  • রক্ত নেয়ার আগে প্রয়োজন রক্তের গ্রুপ ঠিক আছে কিনা তা দেখে নেয়া।
  • অপরিচিত পেশাদার রক্তদাতার রক্ত না নেয়া। পেশাদার রক্তদাতারা অনেকেই মাদকাসক্ত, দেহে বহন করে হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি ও এইডসসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী জীবাণু ও সংক্রামক ব্যাধির জীবাণু।
  • সবচেয়ে ভালো নিজস্ব আত্মীয়, বন্ধ-বান্ধব বা পরিচিত সুস্থ-সবল লোকের রক্ত নেয়া।
  • স্ক্রিনিং টেস্টের মাধ্যমে রক্তদাতার এইচবিএসএজি, এইচসিভি, এইচআইভি ইত্যাদি পরীক্ষা করতে হবে। মনে রাখা প্রয়োজন, রক্তের অভাব ও অনিরাপদ রক্ত দুটিই জীবনের জন্য সমান হুমকি। তাই রক্তের বিকল্প শুধু রক্ত নয়, বরং ‘নিরাপদ রক্ত’।
  • রক্ত নেয়ার ৪ ঘন্টা আগে রক্তদাতাকে ভালোভাবে খাদ্যগ্রহণ করাতে হবে। খালি পেটে রক্ত নেয়া ঠিক নয়।
  • অ্যাসপিরিন ও এ জাতীয় ওষুধ খাওয়া অবস্থায় রক্ত নেয়া যাবে না। রক্ত নেয়ার ৪৮ ঘন্টা আগে এমন ওষুধ বন্ধ করতে হবে।
  • কোনরূপ এনার্জি ড্রিংক রক্তদানের ২৪ ঘন্টা আগে সেবন করেছে কিনা জানতে হবে।
  • শরীরে কোন উল্কি বা ট্যাটু করানো থাকলে বা নাক কান ফুটো করানো থাকলে দুই থেকে চার সপ্তাহ পর রক্ত নিতে হবে।
  • অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা অবস্থায় রক্ত নেয়া উচিৎ নয়।
  • বিষয়গুলো জরুরী তাই রক্তসংগ্রহকারীকে অবশ্যই এগুলো খেয়াল রাখতে হবে। একই সাথে রক্ত নেওয়ার সময় যে সুঁচ ব্যবহার করা হচ্ছে তা নিশ্চিত হয়ে নেবেন তা নিরাপদ কিনা। আপনার একটু অসাবধানতায় রক্তে বাসা নিতে পারে কোন মরণব্যাধির। তাই রক্তসংগ্রহ করতে অতিরিক্ত সতর্কতা রাখা উচিৎ।

রক্ত পরিসঞ্চালন করলে কী জটিলতা হয় তা জানা থাকা দরকারঃ

জীবন রক্ষার অন্যতম উপায় এই রক্ত পরিসঞ্চালন আবার কখনও কখনও তৈরি করতে পারে জটিলতা। তাই রক্তসংগ্রহকারী এবং রক্তদানকারীকে অবশ্যই এসব জটিলতা সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবেঃ

  • রক্তবাহিত রোগের সংক্রমণ আমাদের দেশে এখনও একটি প্রধান সমস্যা। হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, এইডসসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী জীবাণু সহজেই রক্তের মাধ্যমে রক্তগ্রহীতার দেহে প্রবেশ করতে পারে। এ পরিস্থিতির মূল কারণ রক্ত পরিসঞ্চালনের আগে রক্তটি জীবাণুমুক্ত কি-না তা যথাযথভাবে পরীক্ষা না করা। অনুমোদনবিহীন ব্লাড ব্যাংকগুলোতেই এসব রক্ত বিক্রি করা হয়। আর তা আসে মূলত নেশাসক্ত পেশাদার রক্ত দানকারীদের থেকে। এছাড়া মেয়াদোত্তীর্ণ রক্ত বা ভেজাল রক্ত এসব ব্লাডব্যাংক থেকেই আসে।
  • ভুলক্রমে এক গ্রুপের রক্ত অন্য গ্রুপের রোগীকে দিলে রক্ত হয়ে উঠতে পারে প্রাণঘাতী। এ ধরনের ঘটনা কম হলেও একেবারেই হয় না তা নয়। এসব ক্ষেত্রে রক্ত সংগ্রহকারী ও পরীক্ষাকারী ব্লাডব্যাংক, চিকিৎসক অথবা নার্স যে কারও ভুল বা অসতর্কতাই দায়ী। রোগী সাধারণত বুকে-পিঠে ব্যথা ও শ্বাসকষ্টের অভিযোগ করে থাকে। চিকিৎসক দ্রুত ব্যবস্থা নিলে পরবর্তী জটিলতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব হয়।
  • এছাড়া যে কোনো পরিসঞ্চালনেই কাঁপুনি ও জ্বর আসা এবং অ্যালার্জি জাতীয় ছোটখাটো সমস্যা হতে পারে।
  • যাদের কিছুদিন পরপর রক্ত নিতে হয় তাদের দেহে লৌহের আধিক্যসহ অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।
  • অনেক সময় অধিক রক্ত দ্রুত প্রবেশ করলে বৃদ্ধ অথবা হৃদরোগীর হার্ট ফেইলিউর জাতীয় সমস্যা হতে পারে।

রক্ত যে কোনো সময় প্রয়োজন হতে পারে, এ কথা মনে রেখে আমরা যদি এখনই প্রস্তুতি নিয়ে রাখি তবে রক্ত পরিসঞ্চালনের সমস্যা থেকে বেঁচে যায়।

সবসময় যেসব প্রস্তুতি রাখা ভালঃ  

  • নিজের, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবের রক্তের গ্রুপ জেনে রাখা।
  • নিকটস্থ ব্লাডব্যাংকের ঠিকানা ও ফোন নম্বর জেনে রাখা।
  • শুধু নিবন্ধনকৃত ব্লাড দান ও গ্রহণ করা।
  • পেশাদার রক্তদাতার রক্ত ক্রয় না করা।
  • নিজে নিয়মিত রক্ত দান করা ও সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা।

তথ্যসূত্রঃ জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর ওয়েবসাইট।


BD-AMBULANCE-LOGO-WHITE

BD Ambulance Service is a professional institution for offline and online humanitarian services. The public use ambulance to urgently reach places that provide healthcare like hospitals and other relevant places.

Mailing Address

SAM Inno Corporation
43 College Area, Dhanmondi 01
Dhaka-1205

Bangladesh

Hotline

info@bdambulance.com
+880 1623 92 92 92
+880 1926 11 11 55
+880 1937 11 11 55

© 2019, BD AMBULANCE. ALL RIGHTS RESERVED.

Book Ambulance
close slider

Book Ambulance

Name*

Service Type*

From (Location)*

To (Location)*

Date

Time (Exm. 12:00AM)

Mobile Number*

Alternative Mobile Number*